যমজ সন্তান হয় কেন? জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে..
![প্রতিবেদক](http://www.janatarmail.com/wp-content/uploads/2018/03/icon-1.png)
প্রকাশিত: ১০:০৪ অপরাহ্ণ ,১৩ এপ্রিল, ২০১৯ | আপডেট: ১১:০৭ অপরাহ্ণ ,১৫ এপ্রিল, ২০১৯
![যমজ সন্তান হয় কেন? জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে.. যমজ সন্তান হয় কেন? জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে..](https://janotarmail.com/wp-content/uploads/2019/04/13-4-19-Jomoj-Sisu..jpg)
ডেস্ক নিউজ।। অনেকেরই যমজ বাচ্চার প্রতি অনেক আগ্রহ দেখা যায়। লালন পালনের কষ্ট হলেও যমজ সন্তানের প্রতি প্রবল আকুতি দেখা যায় মা-বাবা দুইজনেরই। বিজ্ঞানের ভাষায় যা কিছু বলুক না কেন জ্যোতিষ শাস্ত্র কিন্তু ঠিকই এর কারণ বের করেছে। যমজ সন্তান কেন হয় তা সম্পর্কে বিভিন্ন গ্রহের প্রভাবকেই দায়ী করেছেন জ্যোতিষবিজ্ঞানীরা। তবে চলুন জেনে নেয়া যাক জ্যোতিষ শাস্ত্র কি বলে, যমজ সন্তানের বেলায় কোন কোন প্রভাব বেশি কাজ করে।
জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে, যমজ সন্তানের ক্ষেত্রে বুধ গ্রহের প্রভাব সবচেয়ে বেশি। এক্ষেত্রে বুধ মিথুন রাশিতে অবস্থান করে ধনু তে দৃষ্টি দিলে যদি পঞ্চম ভাবের সাথে বুধের সংযোগ হয় তবে যমজ সন্তান হবার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। আবার কারো প্রথম সন্তান এক জন থাকলে দ্বিতীয় সন্তান যমজ হবে কিনা তা নির্ভর করে সপ্তম ভাবের অধিপতির উপর।
নারীদের উপর চাঁদ ও মংঙ্গলের আর পুরুষের উপর রবি ও শুক্রের প্রভাব সবচেয়ে বেশি থাকে। আর এ সময় যদি এরা নবাংশের একই ছকে অবস্থান করে আর বৃহস্পতির কেন্দ্রে থাকে তবে বাচ্চা যমজ হয়। নারীর ক্ষেত্রে তৃতীয়, ষষ্ঠ, দশম এবং একাদশ স্থানে চন্দ্র ও বুধ অবস্থান নিলে তার বাচ্চা যমজ হয়। আর জ্যোতিষ শাস্ত্র মতে মজার ব্যাপার হচ্ছে, যমজ বাচ্চাদের ক্ষেত্রে একজন বিচারক ও একজন অপরাধী হয়ে থাকে তাদের জন্মের গ্রহের হিসাব অনুযায়ী।
তবে ইসলাম ও অন্যান্য ধর্ম মতে, সন্তান যমজ হবে, না কি একজন হবে তা নির্ধারণ করে দেন স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা।