আজ : বৃহস্পতিবার, ২৬শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আজ


প্রতিবেদক
জনতার মেইল.ডটকম

প্রকাশিত: ১২:৩৭ পূর্বাহ্ণ ,১১ মে, ২০১৮ | আপডেট: ১২:৩৯ পূর্বাহ্ণ ,১১ মে, ২০১৮
প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আজ

জনতার মেইল ডেস্ক ।। ১১ মে-১৮ শুক্রবার সারাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে । দ্বিতীয় ধাপের এ পরীক্ষায় ২০ জেলায় অংশ নেবেন প্রায় ৩ লাখ প্রার্থী । মোট চার ধাপে এই পরীক্ষা শেষ করা হবে ।

আগামীকাল শুক্রবার যে জেলাগুলোতে পরীক্ষা হবে, তা হলো- চাঁপাইনবাবগঞ্জ, কুষ্টিয়া, মাগুরা, বাগেরহাট, শেরপুর, মানিকগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, নোয়াখালী, কক্সবাজার, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, ভোলা, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ও লালমনিরহাট ।
প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষা চলতি মাসের ২০ এপ্রিল- মেহেরপুর, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা, মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, ঝালকাঠি, নারায়ণগঞ্জ, বরগুনা, ফেনী, লক্ষ্মীপুর ও জয়পুরহাট এই ১২ জেলায় একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় । এ পরীক্ষায় প্রায় দুই লাখ প্রার্থী অংশ নেন ।

আগামী জুন মাসের মধ্যে লিখিত পরীক্ষা শেষ করা হবে । পরবর্তী দুই মাসের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের মাধ্যমে মৌখিক পরীক্ষা হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন ।
এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ডিপিই’র অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. রমজান আলী জানান, এই নিয়োগে সারা দেশে ১০ হাজার সহকারী শিক্ষক নেওয়া হবে । এর বিপরীতে সারাদেশ থেকে প্রায় ছয় লাখ প্রার্থীর আবেদন জমা পড়েছে । গড় হিসেবে প্রতি আসনে লড়বেন ৬০ জন প্রার্থী । দ্বিতীয় ধাপে ২০টি জেলায় শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে । আগামী ১১ মে এ পরীক্ষা আয়োজন করতে মন্ত্রণালয় প্রস্তুতি নিতে বলেছে । দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষার পর তৃতীয় ধাপের সময় চূড়ান্ত করা হবে ।

নিয়োগ পরীক্ষার ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশনাবলী ও পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য www.dpe.gov.bd এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে ।

উল্লেখ্য, সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দিতে ২০১৪ সালের ৯ ডিসেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর । এতে প্রায় ১২ লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিলেন । কিন্তু ‘পুল’ ও ‘প্যানেলভুক্ত’ শিক্ষকদের মামলা সংক্রান্ত জটিলতায় ওই বিজ্ঞপ্তির বিপরীতে প্রায় ১০ হাজার পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে যায় । ‘পুল’ ও ‘প্যানেলভুক্ত’ শিক্ষকদের নিয়োগের পর মামলা জটিলতা নিরসন হওয়ায় নতুন করে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে ।

Comments

comments