আজ : শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গোয়ালন্দ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের নতুন কমিটি ঘোষনা-পুরাতন কমিটি বিলুপ্ত


প্রতিবেদক
জনতার মেইল.ডটকম

প্রকাশিত: ১০:৩৮ পূর্বাহ্ণ ,২৬ এপ্রিল, ২০১৮ | আপডেট: ১০:৪৯ পূর্বাহ্ণ ,২৬ এপ্রিল, ২০১৮
গোয়ালন্দ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের নতুন কমিটি ঘোষনা-পুরাতন কমিটি বিলুপ্ত

নিজস্ব প্রতিনিধি ।। সংগঠন বিরোধী কার্যকলাপে দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষু্ন্ন হওয়ায় রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে । একই সঙ্গে মোঃ আনিছুর রহমান মোল্যাকে আহ্বায়ক ও মোঃ চঞ্চলকে যুগ্ম-আহ্বায়ক করে ২সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটির ঘোষণা করা হলো ।
২৪শে এপ্রিল-১৮ মঙ্গলবার জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ হাফিজুর রহমান হাফিজ ও সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান আনিসের স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয় ।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গোয়ালন্দ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক ও যুগ্ম-আহ্বায়কের বিরুদ্ধে সংগঠন বিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে ও দলীয় ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হওয়ার কারণে কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলো । একই সঙ্গে মোঃ আনিছুর রহমান মোল্যাকে আহ্বায়ক ও মোঃ চঞ্চলকে যুগ্ম-আহ্বায়ক করে কমিটি ঘোষণা করা হলো । তাদেরকে আগামী ৩মাসের মধ্যে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটি করে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ বরাবর প্রেরণ করার জন্য বিশেষভাবে নির্দেশ দেয়া হলো ।
উল্লেখ্য, “ খুন,ধর্ষন, চাঁদাবাজী করা সত্ত্বেও ফরিদ-হালিম গোয়ালন্দ উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা কিভাবে?” শিরোনামে ২১/৩/২০১৮ ইং তারিখে (71sangbad.com) “৭১সংবাদ ডটকম” পত্রীকায় সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে, জেলা সেচ্ছাসেবকলীগ কতৃক আহ্ববায়ক ফরিদ ও যুগ্ম-আহ্ববায়ক হালিমের বিরুদ্ধে শোকোজ হয় । উক্ত বিষয়টি সাথানীয় ‘দৈনিক মাতৃকন্ঠ’ পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল ।

             খুন,ধর্ষন,চাঁদাবাজী করা সত্ত্বেও ফরিদ -হালিম গোয়ালন্দ                                              সেচ্ছাসেবকলীগের নেতা কিভাবে ?

খুন, ধর্ষন, চাঁদাবাজী, মাদকব্যাবসা ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ সহ সকল অপকর্ম করা সত্ত্বেও ফরিদুল ইসলাম ফরিদ ওরফে কিলার ফরিদ গোয়ালন্দ উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগের আহ্ববায়ক হয় এবং মোঃ হালিম কি করে যুগ্ম-আহ্ববায়ক হিসাবে স্থান পেল ? বিষয়টি বিবেকবান জনসাধারনে বোধগম্য নয় । সে কারনে সংগঠন থেকে তাদের বহিষ্কার করে আওয়ামীলীগের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা উচিৎ বলে জনসাধারন মনে করেন ।
আওয়ামী লীগ সরকার জনগনের কল্যানের সরকার । মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন সময় বলেছেন, দূর্নিতীবাজ ও সন্ত্রাস যে দলেরই হোক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবেনা ।
অনুসন্ধান কালে মাঠে নেমে মোঃ হালিম সেখ ও কিলার ফরিদ কর্তৃক অপরাধের বিষয় জানা যায় যে,
টেন্ডার বাজীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ১৩/৭/১৫ ইং তাং রাত ৯.টার দিকে হালিমের নেতৃত্বে গোয়ালন্দ পৌর ছাত্রলীগের জাহাঙ্গীর হোসেনকে হত্যা করা হয় । নজরুল মন্ডলের উপস্থিতিতে এ হত্যাকান্ড ঘটানো হয় । এ ঘটনায় মৃত জাহাঙ্গীর হোসেনের পিতা মোঃ ইসমাইল মোল্যা বাদী হয়ে মোঃ হালিম সেখ সহ ১১জনকে আসামী করে ১৫/৭/২০১৫ ইং তারিখে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে । মামলা নং ১৩৯/১৫ এবং MR ১৮৯/১৬ । এ সময় ঘটনার প্রধান আসামী ইমরান হোসেন আকাশকে খুনে ব্যাবহার করা ছুরিসহ জনতা পাকড়াও করে পুলিশে সোর্পাদ করে । প্রধান আসামী গ্রেফতার হলেও বাকী আসামীদের মধ্যে হালিম সেখ দাপটে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে । এ হত্যার প্রতিবাদে মহাসড়কে মানববন্ধন, অবরোধ হলেও কোন ব্যাবস্থা নেওয়া হয়নি ।
দৌলতদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারন সম্পাদক গোলাপ আলী ব্যাপারীর ছেলে ও দৌলতদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক রেজাউল করিম জুলহাস ব্যাপারীকে গুম ও হত্যা হওয়ায় ০৪/০৬/২০০৬ইং তারিখে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় একটি হত্যা মামলা হয়, মামলা নং-০২, ধারাঃ ৩৬৪ । হত্যা ও গুম হওয়া রেজাউল করিম জুলহাস ব্যাপারীর চাচাত ভাই হচ্ছে গেয়ালন্দ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মাহবুবুর রব্বানী । গোলাম মাহবুবুর রব্বানীর ব্যাবসায়ী সহকর্মী হলো শ্রী তপন চন্দ্র । শ্রী তপন চন্দ্রকে ভয়ভিতি প্রদর্শনসহ হত্যার হুমকি দেয় মোঃ হালিম সেখ । সে কারনে শ্রী তপন চন্দ্র বাদী হয়ে মোঃ হালিম সেখকে আসামী করে ২১/৮/২০১৬ ইং তারিখে গোয়ালন্দ থানায় একটি নন এফায়ার করেছে । যাহার নং ৩৩/১৬ ।
মোঃ হালিম সেখ আব্দুস ছালাম মহরীকে হত্যার হুমকি দেয় । সে কারনে, আব্দুস ছালাম মহরী বাদী হয়ে মোঃ হালিম সেখকে আসামী করে ২১/৮/২০১৬ ইং তারিখে গোয়ালন্দ থানায় একটি নন এফায়ার করেন । যাহার নং ৩৪/১৬ ।
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ১২/৩/১৮ইং সোমবার রাত ১০.টার দিকে বাহাদুরপুর গ্রামের বটতলা মসজিদের সামনে থেকে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহবায়ক আব্দুল হালিম, সোহাগ, জাহিদুল ইসলাম, নয়ন, ছাত্রলীগ নেতা আকাশ, সজলসহ ৮/৯ জন মিলে উজানচর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম(২৫) কে জোরপূর্বক মোটরসাইকেলে তুলে গোয়ালন্দ শহরের মাল্লাপট্রি ব্রীজের কাছে নিয়ে এসে হালিম সেখ রবিউল ইসলামের মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ধরে এবং লাথি মেরে মাটিতে ফেলে । অন্যরা এলোপাথারী মারপিট শুরু করে তার চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে হালিম গং এক রাউন্ড ফাকা গুলি ছুড়ে তাকে ফেলে সবাই পালিয়ে যায় । এসময় রবিউল ইসলামের প্যান্টের পকেটে থাকা ৫০হাজার টাকা ও শার্টের পকেটে থাকা ২০ হাজার টাকা খোয়া যায় । খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে পুলিশ এলাকার লোকজনের সহযোগিতায় হালিম সেখের সহযোগী সোহাগ খানকে আটক করে । অপরদিকে রবিউল ইসলামকে উদ্ধার করে প্রথমে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায় । পরে তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ।
ঘটনা স্থল থেকে আটক সোহাগ খান(২১) স্থানীয় বাহাদুরপুর গ্রামের মহিউদ্দিন খান ওরফে মইসনা খানের ছেলে ও গোয়ালন্দ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহবায়ক আব্দুল হালিম সেখের বিশ্বস্ত সহযোগী ।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার পুলিশ পরিদর্শক(তদন্ত) মোঃ সহিদুল ইসলাম জানান, মারামারির সংবাদ পেয়ে দ্রুত পুলিশ যেয়ে ঘটনাস্থল থেকে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতায় রবিউলকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। এছাড়া সোহাগকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয় । তবে এখন পর্যন্ত কোন পক্ষই থানায় লিখিত অভিযোগ দেইনি । অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান ।
গোয়ালন্দ পৌরসভা ৪ নং ওয়ার্ড, কুমরাকান্দি গ্রামের মোঃ গিয়াস উদ্দিনের ছেলে আহ্ববায়ক কিলার ফরিদ কতৃক সংঘটিত অপরাধ কার্যকলাপের কিছু অংশঃ-
এই কিলার ফরিদ তার নিজ গ্রাম/এলাকার এক প্রবাসীর স্ত্রী জেসমিন ধর্ষন ও হত্যা মামলার এজাহার ভুক্ত একমাত্র আসামী । প্রায় দেড় বছর পূর্বে অমানুষিক এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটায় । বেশ কিছুদিন জেল হাজতে থাকার পর বর্তমানে সে জামিনে আছে । এ ধরনের ধর্ষনের আরো ঘটনা থাকলেও ভয়ে কেউ মুখ খোলেনা বলে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায় ।
শুধু তাই নয় অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, দেশের দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার হিসেবে খ্যাত পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ঘাট । বর্তমানে কিলার ফরিদ ও জাহিদের নেতৃত্তাধিন দালাল বাহিনীর ওভারটেক করে ট্রাকে মাল বহনকারী ব্যবসায়ী বা ট্রাকচালক কেউই সরাসরি নিজেরা কখনও কাউন্টার থেকে টিকেট কাটার সাহস করেনা । সরাসরি কাউন্টার থেকে ড্রাইভার/হেলপার নিজেরা টিকেট কাটলেও অতিরিক্ত উৎকোচ দিয়েই টিকেট কাটতে হয় । এই পরিবহন চাঁদাবাজির কারনে দেশের দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সংশ্লিষ্ট পরিবহন সেক্টরে আওয়ামী সমর্থন হ্রাস পেতে শুরু করেছে । আওয়ামী সরকারের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষ এখনই প্রয়োজনিয় ব্যাবস্থা না নিলে আসছে আগামি নির্বাচনে এর প্রভাব পরার সম্ভাবনা রয়েছে বলে অভিজ্ঞ মহলের ধারনা । সরকারী অনুমোদন না নিয়ে বে-আইনি ভাবে উজানচর মরা পদ্মা থেকে অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলন করে চলেছে হালিম সেখ ও কিলার ফরিদ । এ বালি বিক্রি করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে রাতারাত্রি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়ায় দাপটের সাথে বিভিন্ন সামাজিক অপকর্ম করে চলেছে । দেখার কেউ নেই ।
আরও জানা যায়, গোয়ালন্দ দেশী মদের দোকন হতে প্রতিদিন পতিতা পল্লীতে অবস্থিত দোকানগুলোতে অবৈধ ভাবে নিয়ম বহির্ভূত উপায়ে বাংলা মদ সাপ্লাই হয়ে থাকে । মাদক ব্যবসার মত অপরাধ মুলক কাজ নিয়ন্ত্রন করে এখান থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা আয় করে চলেছে হালিম সেখ ও কিলার ফরিদ ।
ফরিদুল ইসলাম ওরফে কিলার ফরিদ বাংলাদেশ আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগের গোয়ালন্দ উপজেলার আহ্ববায়ক হওয়ায় এবং মোঃ হালিম সেখ যুগ্ম-আহ্ববায়ক হওয়ায় খুন, ধর্ষন, চাঁদাবাজী, মাদকব্যাবসা ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপ সহ সকল এমন কোন অপকর্ম নেই যাহার সাথে তারা যুক্ত নন । সরকারী দলের সাইনবোর্ড লাগিয়ে এসব অপকর্ম করার সুযোগ পাচ্ছে এবং কিলার ফরিদ ও হালিম সেখের অপকর্মের কারনে আওয়ামীলীগের সুনাম খুন্ন বলে জনসাধারন মনে করেন । অদৃশ্য মদদ দাতার পৃষ্ঠপোষকায় তারা এই অপকর্ম করে চলেছেন । যার কারনে এ সকল অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে কেউ সাহস পায়না । এমনকি কেউ সাহস করেনা, মামলা করলেও বিচার হয়না । নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে তার অপকর্মের বিষয়ে স্থানীয় কোন সাংবাদিক লিখতে সাহস পায়না, লিখলেও হুমকি-ধামকি দেয় । এদের অপকর্মের কারনে আওয়ামীলীগের প্রতি মানুষ আঙ্গুল তুলছেন ও সরকারের আইনশৃঙ্খলার প্রতি মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলেছে । কিভাবে এরা সংগঠনের নেতা হিসাবে স্থান পায় ? বিষয়টি বিবেকবান জনসাধারনে বোধগম্য নয় । এদের বিরুদ্ধে এখনই প্রয়োজনিয় ব্যাবস্থা বা সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা না হয়, তাহলে আওয়ামীলীগের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরে আসবেনা । সংগঠন থেকে তাদের বহিষ্কার করে আওয়ামীলীগের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা উচিৎ বলে জনসাধারন মনে করেন ।
এ বিষয়ে হালিম সেখের সাথে ‘৭১সংবাদ’ মুঠোফনে যোগাযোগ করার চেষ্টা কালে ফোনে পাওয়া যায় নাই ।
নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক জৈনিক স্থানীয় বাসিন্দা জানায়, যারা নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামিলীগ সরকারের ও রাজবাড়ী ১-আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ কাজী কেরামত আলীর সন্মান খুন্ন, ব্যাহত করতে চায়, তাদের মদদেই চলছে এই সব অপকর্ম । এদের পেছনে রাজনৈতিক দলের নেতাসহ প্রভাবশালী দূস্কৃতি প্রাসন মহলও জড়িত রয়েছে । এ বিষয়টি আমাদের জন নেত্রী শেখ হাসিনা জানতে পারলে এ সকল দূস্কৃতিদের দল থেকে বহিষ্কার করে বিচারে কাঠগড়ায় দাড় করিয়ে ছারবে, কারন আমাদের নেত্রী অন্যায়কে প্রশ্রয় দেন না ।
এ বিষয়ে গোয়ালন্দ ঘাট থানার অফিসার ইনচর্জ (ওসি) মীর্জা আবুল কালাম আজাদ প্রতিবেদককে বলেন, ২টি অভিযোগ পেয়েছি, শ্রী তপন চন্দ্র বাদী হয়ে মোঃ হালিম সেখকে আসামী করে ২১/৮/২০১৬ ইং তারিখে গোয়ালন্দ থানায় একটি নন এফায়ার করেছে । যাহার নং ৩৩/১৬ । আব্দুস ছালাম মহরী বাদী হয়ে মোঃ হালিম সেখকে আসামী করে ২১/৮/২০১৬ ইং তারিখে গোয়ালন্দ থানায় একটি নন এফায়ার করেন । যাহার নং ৩৪/১৬ । তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নেয়া হবে ।

Comments

comments