আজ : রবিবার, ৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৬নং খানখানাপুর ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠিত।


প্রতিবেদক
জনতার মেইল.ডটকম

প্রকাশিত: ৬:০৪ অপরাহ্ণ ,১ মার্চ, ২০২২ | আপডেট: ১:০৯ পূর্বাহ্ণ ,২ মার্চ, ২০২২
৬নং খানখানাপুর ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠিত।

স্টার্ফ রিপোটার।। রাজবাড়ী সদর উপজেলার ৬ নং খানখানাপুর ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ বীরত্বগাঁথা মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদান সম্পর্কে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। ১ এই মার্চ মঙ্গলবার বিকাল ৪ টায় ৪ নং ওয়ার্ডের দত্তপাড়া প্রাইমারি স্কুলের মাঠ প্রাঙ্গনে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে ।

এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক চেয়ারম্যান রেজাউল করিম লাল ও নবাগত চেয়ারম্যান একে এম ইকবাল হোসেন খানখানাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মো :শেখ ফরহাদ নান্নু।আরো উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা বৃন্দ ও পরিষদের সচিব মেম্বারগন ও গ্রাম পুলিশ সহ আনসার সদস্য নাজিম উদ্দিন সরকারি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: আনোয়ার সরদার সহ শিক্ষক শিক্ষিকারা খানখানাপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ সদস্য বৃন্দ।

এসময় খানখানাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মো: শেখ ফরহাদ নান্নু বলেন, বাঙালি ও বাংলা ভাষার অবস্থান নিয়ে আত্ম-অন্বেষায় যে চেতনার উন্মেষ ঘটে তারই পরিক্রমায় পূর্ব বঙ্গের রাজধানী ঢাকায় ১৯৪৭ সালের নভেম্বর- ডিসেম্বর মাসে ভাষা বিক্ষোভ শুরু হয়।১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে সীমিত আকারে আন্দোলন শুরু হয় এবং ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী তার চরম বর্হিপ্রকাশ ঘটে। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র বাংলা ভাষায় কথা বলা ও সাহিত্য রচনাকারী এবং সর্ব সাধারণ জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন ২১ শে ফেব্রুয়ারী।এই দিনটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও একান্ত পরিচিত। বাংলাদেশীদের কাছে মর্মান্তিকও মহিমান্বিত দুঃখ স্মৃতি বিজড়িত একটি দিন হিসাবেও চিহ্নিত হয়ে আছে। ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারী ( বাংলা১৩৫৮ সালের ০৮ ফাল্গুন, বৃহস্পতিবার) বাংলাকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পাকিস্তানি পুলিশ গুলি বর্ষণ করে। পুলিশের গুলিতে কয়েকজন ভাষাপ্রেমী তরুণ শহীদ হন এবং তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য রফিক, সালাম,জব্বার, শফিউল, বরকতসহ নাম না জানা অনেকেই। তাই বাংলাদেশের সমগ্র জনগণ এই দিনটিকে ‘শহীদ দিবস’ হিসাবে পালন করে থাকে। অনুষ্ঠানে সভায় সভাপতিত্ব করেন মোঃ ইলিয়াছ পাটোয়ারী সদস্য ৪ নং ওয়ার্ড।

Comments

comments