আজ : বৃহস্পতিবার, ২৬শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ী-১ আসনে নৌকার মাঝি হলেন কাজী কেরামত আলী


প্রতিবেদক
জনতার মেইল.ডটকম

প্রকাশিত: ৮:৪৩ অপরাহ্ণ ,১৯ নভেম্বর, ২০১৮ | আপডেট: ৯:৪৬ অপরাহ্ণ ,১৯ নভেম্বর, ২০১৮
রাজবাড়ী-১ আসনে নৌকার মাঝি হলেন কাজী কেরামত আলী

নিজস্ব প্রতিনিধি।। সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অবশেষে রাজবাড়ী-১ আসনে পুনরায় নৌকার মাঝি হলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব কাজী কেরামত আলী এমপি। প্রাথমিক ভাবে এ আসনের ৪ বারের সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলীকেই মনোনীত করেছেন বলে জানিয়েছে বহুল প্রচারিত দৈনিক সমকাল।

এ বিষয়ে, রাজবাড়ী-১ আসনের এমপি ও শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব কাজী কেরামত আলীর সাথে ১৯/১১/১৮ তারিখ রাত পৌনে ৮.টার দিকে মুঠোফনে কথা হলে তিনি ‘জনতার মেইল.কম’কে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।সেই সাথে তিনি সকলের প্রতি ভোট ও দোয়া কামনা করেন।

এবার দিয়ে তিনি নৌকার মনোয়ন পেলেন ৬ বার, তার মধ্যে নির্বাচিত সংসদ সদস্য হয়েছেন ৪ বার, বহুল জনপ্রিয়তা থাকায় এবারেও রাজবাড়ী-১ আসনে ৫ম বারের মতো নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন তিনিই।

১৯ নভেম্বর-১৮ সোমবার প্রকাশিত দৈনিক সমকালে ‘বাদের খাতায় অন্তত ১৩ এমপি’ শীরোনামে প্রধান খবরে বিষয়টি নিশ্চিত করে।

দৈনিক সমকালে প্রকাশিত সংবাদটি নিচে তুলে ধরা হলো ঃ
জাতীয় পার্টি, বিকল্পধারা ও ১৪ দলের শরিকদের জন্য নির্ধারিত আসন খালি রেখে ২৩২টিতে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ। বাকি ৬৮টি আসনে দলীয় প্রার্থী তালিকা তৈরি করেনি সরকারি দল। দ্রুতই তিনশ’ আসনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল ও মহাজোটের প্রার্থী তালিকা ঘোষণার প্রস্তুতি রয়েছে।
আওয়ামী লীগ সভাপতিমণ্ডলী ও সম্পাদকমণ্ডলীর কয়েকজন সদস্য গতকাল রোববার সমকালকে জানিয়েছেন, বেশিরভাগ আসনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হলেও দলের কেন্দ্রীয় দুই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আবদুর রহমানের আসনে মনোনয়ন স্থগিত রাখা হয়েছে, অর্থাৎ ঢাকা-১৩ ও ফরিদপুর-১ আসনে দলের প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়নি। এ দুই নেতা বর্তমান সংসদের সদস্য ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
ভাগ্য বিপর্যয় ঘটেছে দুই কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক এবং আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের। বর্তমান সংসদের সদস্য এ দুই নেতা দলের মনোনয়ন পাননি। শরীয়তপুর-১ আসনে বি এম মোজাম্মেল হকের পরিবর্তে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য ইকবাল হোসেন অপু ও মাদারীপুর-৩ আসনে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের বদলে দলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
বর্তমান সংসদের কমপক্ষে আরও ১১ এমপি এবার আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালিকায় স্থান পাননি। তাদের বিভিন্নজনের বিরুদ্ধে নানা কারণে বিতর্কের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ রয়েছে। কারও কারও জনপ্রিয়তা তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-বিবাদে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগও আছে কারও কারও বিরুদ্ধে। দুর্নীতি, মাদক ও বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত এমপিদেরও দলের মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।
বাদ পড়া এমপিদের মধ্যে রয়েছেন- মেজর জেনারেল (অব.) এ টি এম আবদুল ওয়াহহাব (মাগুরা-১), খন্দকার আসাদুজ্জামান (টাঙ্গাইল-২), আমানুর রহমান রানা (টাঙ্গাইল-৩), সোহরাব উদ্দিন (কিশোরগঞ্জ-২), সুকুমার রঞ্জন ঘোষ (মুন্সীগঞ্জ-১), ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু (নেত্রকোনা-৩), আবদুর রহমান বদি (কক্সবাজার-৪), আবদুল ওয়াদুদ দারা (রাজশাহী-৫), কর্নেল (অব.) শওকত আলী (শরীয়তপুর-২), অধ্যাপক ডা. আমান উল্লাহ (ময়মনসিংহ-১১) ও অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মনির (যশোর-২)।
বেশ কয়েকজন নতুন মুখ রয়েছেন আওয়ামী লীগের এই প্রার্থী তালিকায়। তাদের মধ্যে রয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে এম এনামুল হক শামীম (শরীয়তপুর-২), কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল (নেত্রকোনা-৩), প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত ব্যক্তিগত সহকারী অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর (মাগুরা-১), পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নূর মোহাম্মদ (কিশোরগঞ্জ-২) ও আবদুর রহমান বদি এমপির স্ত্রী শাহীন চৌধুরী (কক্সবাজার-৪)।
আওয়ামী লীগ সংসদীয় বোর্ডের কয়েকজন সদস্য জানিয়েছেন, সর্বশেষ গত শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে দলের সংসদীয় বোর্ডের বৈঠকে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট, রংপুর, বরিশাল ও ময়মনসিংহ বিভাগের প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হলেও এতে পরিবর্তন ও সংযোজনের সুযোগ রয়েছে। সংসদীয় বোর্ডের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভাপতি শেখ হাসিনাকে এই ক্ষমতা দিয়েছেন। প্রার্থী তালিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে সংসদীয় বোর্ডের কোনো সদস্যই মুখ খুলতে চাননি। তবে গতকাল তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, এমন কয়েকজন নেতার সঙ্গে কথা বলে বিভিন্ন আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম জানা গেছে।
সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন- অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন (পঞ্চগড়-২), রমেশ চন্দ্র সেন (ঠাকুরগাঁও-১), দবিরুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), মনোরঞ্জন শীল গোপাল (দিনাজপুর-১), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (দিনাজপুর-২), ইকবালুর রহিম বাবু (দিনাজপুর-৩), আবুল হাসান মাহমুদ আলী (দিনাজপুর-৪), অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (দিনাজপুর-৫), আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২), মোতাহার হোসেন (লালমনিরহাট-১), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট-২), টিপু মুনশি (রংপুর-৪), এইচ এন আশিকুর রহমান (রংপুর-৫), ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী (রংপুর-৬), মাহাবুব আরা বেগম গিনি (গাইবান্ধা-২), ডা. ইউনুস আলী সরকার (গাইবান্ধা-৩), অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া (গাইবান্ধা-৫), শামসুল আলম দুদু (জয়পুরহাট-১), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২), আবদুল মান্নান (বগুড়া-১), হাবিবুর রহমান (বগুড়া-৫), সাধন চন্দ্র মজুমদার (নওগাঁ-১), শহীদুজ্জামান সরকার (নওগাঁ-২), ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক (নওগাঁ-৪), আবদুল মালেক (নওগাঁ-৫), ইসরাফিল আলম (নওগাঁ-৬), ওমর ফারুক চৌধুরী (রাজশাহী-১), আয়েন উদ্দিন (রাজশাহী-৩), প্রকৌশলী এনামুল হক (রাজশাহী-৪), শাহরিয়ার আলম (রাজশাহী-৬), অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক (নাটোর-৩), মোহাম্মদ নাসিম (সিরাজগঞ্জ-১), ডা. হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ-২), আবদুল মজিদ মণ্ডল (সিরাজগঞ্জ-৫), হাসিবুর রহমান স্বপন (সিরাজগঞ্জ-৬), মকবুল হোসেন (পাবনা-৩), শামসুর রহমান শরীফ ডিলু (পাবনা-৪), গোলাম ফারুক প্রিন্স (পাবনা-৫), ফরহাদ হোসেন দোদুল (মেহেরপুর-১), মাহবুবউল আলম হানিফ (কুষ্টিয়া-৩), আবদুর রউফ (কুষ্টিয়া-৪), সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (চুয়াডাঙ্গা-১), আলী আজগার টগর (চুয়াডাঙ্গা-২), শেখ আফিল উদ্দিন (যশোর-১), কাজী নাবিল আহমেদ (যশোর-৩), রণজিত কুমার রায় (যশোর-৪), স্বপন ভট্টাচার্য্য (যশোর-৫), ইসমাত আরা সাদেক (যশোর-৬), বীরেন শিকদার (মাগুরা-২), শেখ হেলাল উদ্দিন (বাগেরহাট-১), হাবিবুন্নাহার (বাগেরহাট-৩), পঞ্চানন বিশ্বাস (খুলনা-১), মন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা-৩), আবদুস সালাম মুর্শেদী (খুলনা-৪), নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (বরগুনা-১), শওকত হাচানুর রহমান রিমন (বরগুনা-২), আ স ম ফিরোজ (পটুয়াখালী-২), আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন (পটুয়াখালী-৩), তোফায়েল আহমেদ (ভোলা-১), নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (ভোলা-৩), আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (ভোলা-৪), আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ (বরিশাল-১), অ্যাডভোকেট তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস (বরিশাল-২), পংকজ দেবনাথ (বরিশাল-৪), জেবুন্নেছা আফরোজ (বরিশাল-৫), বজলুল হক হারুন (ঝালকাঠি-১), আমির হোসেন আমু (ঝালকাঠি-২), ড. আবদুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইল-১), হাসান ইমাম খান (টাঙ্গাইল-৪), ছানোয়ার হোসেন (টাঙ্গাইল-৫), খন্দকার আবদুল বাতেন (টাঙ্গাইল-৬), একাব্বর হোসেন (টাঙ্গাইল-৭), সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (কিশোরগঞ্জ-১), রেজুওয়ান আহমেদ তৌফিক (কিশোরগঞ্জ-৪), আফজাল হোসেন (কিশোরগঞ্জ-৫), নাজমুল হাসান পাপন (কিশোরগঞ্জ-৬), এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয় (মানিকগঞ্জ-১), জাহিদ মালেক স্বপন (মানিকগঞ্জ-৩), সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি (মুন্সীগঞ্জ-২), অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সীগঞ্জ-৩), অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম (ঢাকা-২), নসরুল হামিদ বিপু (ঢাকা-৩), হাবিবুর রহমান মোল্লা (ঢাকা-৫), হাজি মোহাম্মদ সেলিম (ঢাকা-৭), সাবের হোসেন চৌধুরী (ঢাকা-৯), ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস (ঢাকা-১০), এ কে এম রহমতুল্লাহ (ঢাকা-১১), আসাদুজ্জামান খান কামাল (ঢাকা-১২), আসলামুল হক আসলাম (ঢাকা-১৪), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা-১৫), ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (ঢাকা-১৬), ডা. এনামুর রহমান (ঢাকা-১৯), আ ক ম মোজাম্মেল হক (গাজীপুর-১), জাহিদ আহসান রাসেল (গাজীপুর-২), সিমিন হোসেন রিমি (গাজীপুর-৪), মেহের আফরোজ চুমকি (গাজীপুর-৫), লে. কর্নেল (অব.) নজরুল ইসলাম হিরু বীরপ্রতীক (নরসিংদী-১), ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ (নরসিংদী-২), সিরাজুল ইসলাম মোল্লা (নরসিংদী-৩), অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (নরসিংদী-৪), রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু (নরসিংদী-৫), নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ-২), এ কে এম শামীম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৪), কাজী কেরামত আলী (রাজবাড়ী-১), ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ফরিদপুর-৩), কাজী জাফর উল্লাহ (ফরিদপুর-৪), লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান (গোপালগঞ্জ-১), শেখ ফজলুল করিম সেলিম (গোপালগঞ্জ-২), শেখ হাসিনা (গোপালগঞ্জ-৩), নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন (মাদারীপুর-১), শাজাহান খান (মাদারীপুর-২), নাহিম রাজ্জাক (শরীয়তপুর-৩), মির্জা আজম (জামালপুর-৩), রেজাউল করিম হিরা (জামালপুর-৫), আতিউর রহমান আতিক (শেরপুর-১), মতিয়া চৌধুরী (শেরপুর-২), এ কে এম ফজলুল হক চান (শেরপুর-৩), জুয়েল আরেং (ময়মনসিংহ-১), অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন (ময়মনসিংহ-৬), ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (ময়মনসিংহ-১০), আরিফ খান জয় (নেত্রকোনা-২), রেবেকা মমিন (নেত্রকোনা-৪), ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (সুনামগঞ্জ-১), জয়া সেনগুপ্তা (সুনামগঞ্জ-২), এম এ মান্নান (সুনামগঞ্জ-৩), মুহিবুর রহমান মানিক (সুনামগঞ্জ-৫), আবুল মাল আবদুল মুহিত (সিলেট-১), মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েস (সিলেট-৩), ইমরান আহমদ (সিলেট-৪), নুরুল ইসলাম নাহিদ (সিলেট-৬), শাহাব উদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), সৈয়দা সায়রা মহসিন (মৌলভীবাজার-৩), উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ (মৌলভীবাজার-৪), মাহবুব আলী (হবিগঞ্জ-৪), অ্যাডভোকেট আনিসুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪), ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূঁইয়া (কুমিল্লা-১), অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু (কুমিল্লা-৫), আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (কুমিল্লা-৬), অধ্যাপক আলী আশরাফ (কুমিল্লা-৭), আ হ ম মুস্তফা কামাল লোটাস (কুমিল্লা-১০), মুজিবুল হক (কুমিল্লা-১১), মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম (চাঁদপুর-২), ডা. দীপু মনি (চাঁদপুর-৩), এইচ এম ইব্রাহিম (নোয়াখালী-১), একরামুল করিম চৌধুরী (নোয়াখালী-৪), ওবায়দুল কাদের (নোয়াখালী-৫), এ কে এম শাহজাহান কামাল (লক্ষ্মীপুর-৩), ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (চট্টগ্রাম-১), মাহফুজুর রহমান মিতা (চট্টগ্রাম-৩), এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৬), ড. হাছান মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৭), ডা. আফছারুল আমীন (চট্টগ্রাম-১০), সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (চট্টগ্রাম-১৩), সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার-৩), কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (খাগড়াছড়ি) ও বীর বাহাদুর উশৈ সিং (বান্দরবান)।

Comments

comments