বিধান কুমার।। রাজবাড়ী জেলা সদরে ৪র্থ ধাপে ইউপি নির্বাচনে, আসন্ন দাদর্শী ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে চলছে গ্রামে-গ্রামে, মহল্লায়-মহল্লায় ভোট চাওয়া নির্বচনী প্রচারনার জনসভা সহ হাট-বাজর ও চায়ের দোকানে নির্বাচনী আলোচনা। প্রতিটি আলোচনাতেই রয়েছে সতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে আসন্ন নির্বাচনে ঘোড়া প্রতিকে সতন্ত্র চেয়ারম্যান প্যার্থী জহিরুল ইসলাম নূরন্নবীর ব্যাপক জনপ্রিয়তা ও রয়েছে অনান্য প্রার্থীর চেয়ে ব্যাপক নির্বাচনী কর্মি সমর্থন। সবাই মনে করছেন, দাদর্শী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে জহিরুল ইসলাম নূরন্নবীর মত একজন সৎ, নির্ভীক ও মেহনতী মানুষের বন্ধু চেয়ারম্যান হয়ে স্থানীয় সরকারের দায়িত্বে আসলে উন্নয়নের ধারা উপচে পড়বে। দেশের অনান্য ইউনিয়নের চেয়ে দাদর্শী ইউনিয়ন পরিষদ হবে একটি উন্নয়নের রোল মডেল। অনান্যদের মধ্যে জহিরুল ইসলাম নূরন্নবীর জনপ্রিয়তা ও নির্বাচনী প্রচারনা সহ অন্যদের থেকে ভোটারদের গণজোয়ার রয়েছে ব্যাপক।
যখন,মহামারী করোনা ভাইরাসে সমগ্র বিশ্ব আতঙ্কিত ও জর্জরিত তখন কর্মক্ষম মানুষের আহাজারি আর্তনাদে পাশে থেকে সর্বদা নিজ অর্থায়নে চাল, ডাল, তেল, লবণ, সবজির পাশাপাশি করোনা কালিন সময়ে মানুষের মাস্ক,হ্যান্ডস্যানিটিজার সহ নগদ অর্থায়নে পাশে ছিলেন গরীব দুখি ও মেহনতী মানুষের বন্ধু জহিরুল ইসলাম নূরন্নবী। শুধু তাই নয়, করোনা কালীন সময়ে যখন দেশের বেশিরভাগ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান সেবা দিতে হীমসিম তখন ফার্মেসি থেকে নিজ অর্থায়নে ঔষধ ক্রয় করে বাড়িতে পৌছে দিয়ে সেবা করেছেন । বর্তমান সময়েও প্রতিনিয়ত কোন হতদরিদ্র পরিবারকে বিনামূল্যে ঔষধ ও নিজ অর্থায়নে সু-চিকিৎসা সেবা প্রদানে তার নেইকোন জুরি। তাই দাদর্শী ইউনিয়ন বাসি গরিব দুখিনী মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ও বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে দাদর্শী ইউনিয়ন পরিষদেকে উন্নয়নের রোল মডেলর জন্য সতন্ত্র প্রার্থী জহিরুল ইসলাম নূরন্নবীকে একত্রে সবাই ভোট দিয়ে বিজয়ী দেখতে চায় ভোটাররা।
জহিরুল ইসলাম নূরন্নবী তার নির্বাচনী ইসতহোর হিসাবে বাকি ১৪.৫ কি.মি কাচা রাস্তা পাকা করন, স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা, মন্দির-মসজিদ, শিক্ষার সম্পসারন, মাদক মুক্ত সমাজ গড়া, বাল্য বিবাহ রোধ, গ্রার্ম আদালতে নিরপেক্ষ বচিার বাবস্থা, সরকারের উন্নয়নের ধারা অটুট রাখতে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন, ইভটিজিং রোধ সহ নির্বাচনে জয়যুক্ত হওয়ার পরপরই গ্রামের সর্বসাধারনের জরুরী চিকিৎসা সেবার জন্য একটি এম্বুলেন্স ক্রয় ও মাতৃত্বকালিন জরুরী রক্তের জন্য ব্লাড ব্যাংক স্থাপন সহ প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই দাদর্শী ইউনিয়নে উন্নয়নের অবদান রাখবেন বলে জানান। তিনি বলেন, আমি ঘোড়া মার্কা প্রতিকে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসাবে দাড়িয়েছি । জনগণ আমাকে তাদের মুল্যবান ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করলে আমি আমার সর্বস্ব দিয়ে তাদের সেবা করবো। আমি ভোটারদের কাছে বিনীত অনুরোধ করে বলতে চাই আমাকে একটা বার অামনাদের সেবা করার সুযোগ দিন।
ইউনিয়নের আপামর জনসাধারন সঙ্গে ও ভোটারদের সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, করোনা কালিন সময়ে জহিরুল ইসলাম নূরন্নবী নিজ অর্থায়নে ইউনিয়ন বাসির পাশে থেকে ওষুধ,খাদ্য,নগদ অর্থ সহ ঈদের সময়ো চাল, তেল ,লবন, বস্ত্র ও ঈদ করার জন্য নগদ অর্থ দিয়ে সর্বদা পাশে থেকে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তা বলাবাহুল্য। আমরা জানিনা এরকম নজীর বৃহীন ভাবে মানুষের পাশে সর্বদা আর কেও ছিল কি-না ? তাই আমরা, আমাদের ভাগ্যের উন্নয়নের জন্য জহিরুল ইসলাম নূরন্নবী ভাই কে চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে ও আমাদের বন্ধুর মত সর্বদা একজন জনদরদী, সৎ-নিষ্ঠ, দ্বায়িত্বশীল অভিভাবক কে পাশে পেতে ঘোড়া মার্কায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবই ইনশাআল্লাহ।
সত্তর’উদ্ধ এক ভোটার বলেন,আমার জীবনে অনেকে দেখেছি ভোটের সময় হলে খুব খোঁজ-খবর নেন নানা প্রতিশ্রুতি দেন। নির্বাচনে জয়জুক্ত হয়ে সব ভুলে জায়। কিন্তু,আমাদের এই জহিরুল ইসলাম নূরন্নবী নির্বাচন তো দূরের কথা, করোনার সময় আমার ঘরে চাল ছিল না তখন চাল, ডাল, লবন, সবজি দিছে। সে চেয়ারম্যন হওয়ার আগেই সবার পাশে ছিল চেয়ারম্যান হয়েও আমাদের পাশে সর্বদা থাকবে। দল-মল বুঝি না বাপু আমরা তাকেই চাই। জীবনে অনেককেই তো ভোট দিলাম, আমার ভোটটাে এবার জহিরুল ইসলাম নূরন্নবীর মত যোগ্য প্রার্থীকে এবার ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে নিজেকে ধন্য করতে চাই। আমি দোয়া করি ও যেন এই নির্বাচনে জয়ি হয়। আল্লাহ্ তাআলা যেন আমার দোয়া কবুল করে।
