আজ : শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

২৬টি ভৌতিক মামলায় মাদ্রাসা শিক্ষক রফিক হেনেস্থা ও সর্বশান্তর পথে


প্রতিবেদক
জনতার মেইল.ডটকম

প্রকাশিত: ৬:৫১ অপরাহ্ণ ,২৩ জানুয়ারি, ২০২০ | আপডেট: ১২:৫৮ পূর্বাহ্ণ ,২৪ জানুয়ারি, ২০২০
২৬টি ভৌতিক মামলায় মাদ্রাসা শিক্ষক রফিক হেনেস্থা ও সর্বশান্তর পথে

রাজবাড়ী প্রতিনিধি।। প্রতিপক্ষের করা ২৬টি ভৌতিক মামলার পাহাড় মাথায় নিয়ে সর্বশান্ত হয়ে পথে বসেছে  রাজবাড়ী জেলার কালুখালী উপজেলা বোয়ালিয়া ইউনিয়নের কালিনগর গ্রামের মোঃ মোন্তাজ উদ্দিনের ছেলে ও বাংলাদেশ হাট নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসার সহকারি কম্পিউটার শিক্ষক মোঃ রফিকুল ইসলাম রফিক।

এ বিষয়ে, নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসার সহকারি কম্পিউটার শিক্ষক মোঃ রফিকুল ইসলাম রফিক একান্ত সাক্ষাতকারে জনতার মেইল.কমকে জানান- আমার এলাকায় বসবাসরত আব্দুল মালেক সূর্য্যদিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার আমাকে মাদ্রাসায় চাকুরী দেওয়ার কথা বলে গত ২০১১ সালে ৬৬ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় আমাকে চাকুরী না দিয়ে ঘুরাতে থাকলে আমি টাকা ফেরত চাই। এক পর্যায়ে আব্দুল মালেক আমার এলাকার পারুল বেগম নামের এক মহিলার সঙ্গে যোগসাজোস করে পারুল বেগমের পিতা বকুল খুলুকে দিয়ে কালুখালী থানায় মেয়ে অপহরন ও ধর্ষনের অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করে।

দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পর কালুখালী থানা পুলিশ ঢাকা হাজারী বাগ থানা পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে ঐ এলাকায় এক মহল্লা থেকে রইচ নামের এক ব্যক্তিসহ পারুল বেগমকে আটক করে। এদিকে কালুখালী থানা পুলিশ বাদীর মিথ্যা অভিযোগের ভিত্তিতে বকুল খুলুকে আসামী করে আটক করে আদালতে প্রেরণ করে।

শিক্ষক রফিকুল ইসলাম আরো জানান- সে শিক্ষকতার পাশা পাশি ল্যান্ডের ব্যবসা করতেন তার স্ত্রী শামীমা খাতুন মাদ্রসার সহকারি শিক্ষিকা। তার বিরুদ্ধে ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরা ভৌতিক ২৬টি মামলা দায়ের করে সর্বশান্ত করেছে। তিনি আরও জানান আমি সুনামের সহিত দীর্ঘদিন চাকুরী করে আসছি। আমি বাংলাদেশ হাট নেছারিয়া দাখিল মাদ্রসার সহকারি শিক্ষক কম্পিউটার আমার মর্যাদা ক্ষুন্য করার জন্য একটি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। আমাকে মাদ্রাসার ৪র্থ শ্রেনী কর্মচারী হয়েও এখন আমি কোটি প্রতি এমন মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ রাজবাড়ী বিডি ফেসবুকে পরিবেশন করে আমার সম্মান ক্ষুন্ন করা হয়েছে। আমি এ সব মিথ্যা সংবাদের ধিক্কার জানাই ও তীব্র জানাই।

Comments

comments