নিজস্ব প্রতিনিধি।। চারিদিকে যখন করোনাভাইরাস আতঙ্ক, ঠিক তখন সেই আতঙ্ককে পুঁজি করে রাজবাড়ীতে চাল ও ডালের মূল্য বৃদ্ধি করে ছোট ব্যবসায়ীদের মানক্যা চিপায় ফেলে তাদের নিকট থেকে কোটি কোটি টাকা ইচ্ছে মতো হাতিয়ে নিচ্ছে রাজবাড়ী বাজারের এক বিশাল বড় অসাধু ব্যবসায়ী। তিনি, চাল ও ডাল উৎপাদনকারী।
২৫শে মার্চ-২০২০ বুধবার বিকেলে এ প্রতিবেদকের পরিবারের জন্য কেনাকাটা করতে গিয়ে রাজবাড়ী বড় বাজারে মুদিখানা দোকানগুলোতে ঘুরে দেখা গেছে- কাজল লতা চাল (২৫ কেজি) এক বস্তা বর্তমান পাইকারী মূল্য ১,১৭৫ টাকা, ৭/৮ দিন আগে ছিল ১,০৭৫ টাকা।
মসুর ডাল- বর্তমান পাইকারী দাম ১১৫ টাকা কেজি, এক সপ্তাহ আগে ছিল ১০৫ টাকা।
বুট ডাল- (৫০ কেজি) এক বস্তা বর্তমান পাইকারী দাম ১,৮২০ টাকা, এক সপ্তাহ আগেছিল ১,৭২০।
মাসকালাই ডাল (২৫ কেজি) বর্তমান পাইকারী মূল্য ২,৮০০ টাকা, এক সপ্তাহ আগে ছিল ২,৬২৫ টাকা।
মটর ডাল- বর্তমানে ১ কেজি ৮০ টাকা, এক সপ্তাহ আগে ছিল ৬০ টাকা।
মুগ ডাল (২৫ কেজি) এক বস্তা বর্তমান পাইকারী দাম ৩,৩৭৫ টাকা, আগে ছিল ৩,২২৫ টাকা।
ব্লিসিং পাউডার বর্তমানে ১০০ টাকা কেজি, এক সপ্তাহ আগে ছিল ৬৫/৭০ টকা কেজি।
হ্যান্ডি রাব (জীবাণুমুক্ত কারি) সলিউশনের কথা কি বলবো? সে-তো আকাশের চাঁদ হয়ে গেছে, বাজারে কোন ওষধের দোকানেই পাওয়া যাচ্ছে না।
এ প্রসঙ্গে, একাধিক খুচরা মুদি দোকানির সাখে ও ক্রেতা সাধারনের সাথে কথা বলে জানাগেছে- পাইকারী ব্যবসায়ীর কারনে চাল ও ডালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নিয়মিত বাজার মনিটরিং না থাকায় চাল, ডাল সহ নিত্য প্রয়োজনয়ীয় বিভিন্ন পন্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। চাল, ডাল সহ প্রয়োজনয়ীয় পন্যের মূল্যের উর্দ্ধগতি ঠেকাতে এখনই সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন খুচরা মুদি দোকানদার ও ক্রেতা সাধারনরা।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ এস.এম. রিয়াজুল করিম
ফোনঃ০১৭৫১-৭৫৭৮৯২,০১৫৫৮-৫১৬৩৮২
কার্যালয়ঃ
পৌর নিউ মার্কেট, আই ভবন (২য় তলা, রুম নং-১২৫) ( জেলা স্কুলের সামনে), প্রধান সড়ক, রাজবাড়ী।