প্রিন্ট এর তারিখঃ জানুয়ারী ৩, ২০২৫, ৯:২৫ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ আগস্ট ১৯, ২০২১, ৬:৪৪ অপরাহ্ণ
পানি উন্নয়ন বোর্ড তরিঘরি করে নদী ভাঙন রোধ করার চেষ্টা চালালেও তা অপরিকল্পিত ভুক্তভোগী জনতা।
বিধান কুমার।। রাজবাড়ী সদরের মহেন্দ্রপুর,পাংশা ও দৌলতদিয়া পয়েন্টে পদ্মা নদীর জল আশঙ্কা জনক হারে বৃদ্ধী পেয়ে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় স্থান বিশেষ থেমে থেমে ভাঙনের রুপ নিচ্ছে প্রতিনিয়ত।এতে করে আতঙ্কেরে মধ্যে রয়েছে রাজবাড়ী সদরের মহেন্দ্রপুর,পাংশা ও দৌলতদিয়া নদী উপকূলের বসবাস কারিরা।
যদিও রাজবাড়ী জেলার তিনটি পয়েন্টের অন্য একটি তে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।অপরদিকে জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত গড়াই নদীর জলও বৃদ্ধি পাচ্ছে।রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে জানাযায়, জেলার ৩টি পয়েন্ট গুলো হলো পাংশার সেনগ্রাম, সদরের মহেন্দ্রপুর ও গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া।জেলার ৩ টি পয়েন্টের স্বাভাবিক জল ধরা হয় পাংশার সেনগ্রামে ১০ দশমিক ৯৭ সেন্টিমিটার, সদরের মহেন্দ্রপুরে ৯ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার ও গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া পয়েন্টে ৮ দশমিক ৬৫ সেন্টিমিটার।বর্তমানে পাংশার সেনগ্রাম পয়েন্টে ১১ দশমিক ৫৬ সেন্টিমিটার, সদরের মহেন্দ্রপুরে ৯ দশমিক ৫৫ সেন্টিমিটার এবং দৌলতদিয়া পয়েন্টে ৮ দশমিক ৮০ সেন্টিমিটার জল প্রবাহিত হচ্ছে।পাংশার সেনগ্রাম পয়েন্ট দিয়ে বিপৎসীমার দশমিক ৫৯ সেন্টিমিটার এবং গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া পয়েন্টে দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যদিকে সদরের মহেন্দ্রপুরে দশমিক ২০ সেন্টিমিটার পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।এতে করে নদী ভাঙনের আতঙ্কে রয়েছে নদী পাড়ের শতশত মানুষ। নদী ভাঙনের চরম হুমকিতে রয়েছে রাজবাড়ী শহররক্ষা বাঁধ ও দৌলতদিয়া ফেরি ও লঞ্চঘাট।
সংবাদ সংগ্রহের সময় কিছু জনতা পাংশা ও মাহেন্দপুর থেকে এ প্রতিবেদককে জানায়,সরকার পতিবছর পানি উন্নয়ন বোর্ডকে কোটি কোটি টাকার প্রকল্প দিচ্ছে নদী ভাঙন রোধের জন্য।সঠিক ভাবে কাজ করলে আমরা আপাতত হাফ ছেরে বাচতাম।আমরা একন আছি আতঙ্কে কখন যে আমাদের ঘর বাড়ি সয়’সম্বল নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়।তাহলে আমরা যাব কোথয়,কোথায় থাকবো? যখন নদীর পানি বৃদ্ধী পায় তখন তরিঘরি করে বালির বস্তা ফেলায়! তাতে করে বালির বস্তা ভাসতে ভাসতে অন্য জায়গায় পরে আর এলোমেলো হয়ে পরায় তলে বালির বস্তা আটে না।পরবর্তী বছর আবার যা,তা হয়ে যায়।এই বস্তা শুকনা মৈাসুমে ফেললে কাজ ভালো হতো।আমরা বর্ষার সময় কিছুটা চিন্তা মুক্ত থাকতাম।পানি উন্নয়ন বোর্ড পতিবছর বর্ষার সময় তরিঘরি করে নদী ভাঙন রোধ করার চেষ্টা চালালেও তা অপরিকল্পিতই রয়ে যায়।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ এস.এম. রিয়াজুল করিম
ফোনঃ০১৭৫১-৭৫৭৮৯২,০১৫৫৮-৫১৬৩৮২
কার্যালয়ঃ
পৌর নিউ মার্কেট, আই ভবন (২য় তলা, রুম নং-১২৫) ( জেলা স্কুলের সামনে), প্রধান সড়ক, রাজবাড়ী।
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম মেনে নিবন্ধনের জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন সম্পন্ন ।